৯৯৯-এ ফোন, মধ্যরাতে লঞ্চ থেকে নামিয়ে বাঁচানো হলো নারীকে

৪ দিন আগে
ঢাকা সদরঘাট থেকে বরগুনাগামী পূবালী-১ লঞ্চের যাত্রী ছিলেন ফাতেমা বেগম (৩৮)। কিছুদিন আগে তার টনসিল অপারেশন হয়। বরিশালের কাছাকাছি পৌঁছার পর সেই অপারেশনের স্থান থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে শুরু করে। তখন একজন সহযাত্রী ‘জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯’ নম্বরে ফোন করে জরুরি উদ্ধার সহায়তার অনুরোধ জানান। ৯৯৯ নম্বরে ফোনকলটি গৃহীত হয় ৫ অক্টোবর রোববার দিবাগত রাত দুইটায়।

৯৯৯ কলটেকার কনস্টেবল সানাউল্লাহ কলটি গ্রহণ করে তাৎক্ষণিকভাবে বরিশাল পুলিশ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ এবং হিজলা থানায় বিষয়টি দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জানায়। এই উদ্ধার তৎপরতা তদারক, যোগাযোগ এবং সমন্বয় করছিলেন ৯৯৯ ডিসপাচার এসআই আব্দুল বারী।

 

৯৯৯ থেকে খবর পেয়ে হিজলা থানার একটি উদ্ধারকারী দল দ্রুত হিজলা লঞ্চঘাটে গিয়ে পৌঁছে রোগীকে নামায়।

 

আরও পড়ুন: অপ্রয়োজনীয় কলে ‘বিব্রত’ জরুরি সেবা ৯৯৯

 

হিজলা থানা পুলিশ রোগীকে দ্রুত হিজলা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রোগীকে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরের পরামর্শ দেয়া হয়।

 

তখন হিজলা থানার পুলিশের অনুরোধে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের অ্যাম্বুলেন্স বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগীকে পৌঁছে দিয়ে আসে। এ রিপোর্ট লেখাকালীন সময়ে যোগাযোগ করা হলে রোগী চিকিৎসাধীন এবং শঙ্কামুক্ত বলে জানা যায়।

 

আরও পড়ুন: কম্পিউটার হার্ডওয়্যার খাতকে জরুরি সেবার আওতাভুক্তির অনুরোধ

 

হিজলা থানার পুলিশের উদ্ধারকারী দলের নেতৃত্বে থাকা এসআই রফিকুল ইসলাম ৯৯৯-কে এ বিষয়ে নিশ্চিত করেন।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন