৭ দিনের সফরে বাংলাদেশে এলেন পাকিস্তান জমিয়তের সভাপতি মাওলানা ফজলুর রহমান

২ সপ্তাহ আগে
পাকিস্তান জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সভাপতি মাওলানা ফজলুর রহমান ৭ দিনের সফরে বাংলাদেশে আগমন করেছেন।

মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাতে আমিরাত এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে রাত ১১টা ২০ মিনিটে তিনি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।

 

বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, সিনিয়র সহ-সভাপতি আবদুর রব ইউসুফী, মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ড. শোয়াইব আহমদ, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সহ অর্থ সম্পাদক ও দিলু রোড মাদ্রাসার মুহতামিম মুফতি সালাউদ্দিন, ফিদায়ে মিল্লাত ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হাফেজ মাওলানা মাসরুর আহমদ, পীর সাহেব মধুপুরের বড় ছেলে মাওলানা আবু আম্মার আব্দুল্লাহ, খতমে নবুওয়াত সংরক্ষণ কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা উবায়দুল্লাহ কাসেমী, জমিয়তের প্রচার সম্পাদক মুফতি ইমরানুল বারী সিরাজী, খতমে নবুওয়াত কমিটির প্রচার সম্পাদক মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ নোমানী, মাওলানা সাইফুদ্দিন ইউসুফ ফাহিমসহ অনেকেই।

 

আরও পড়ুন: এবার নষ্ট মোবাইল দান করার সুযোগ আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনে

 

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের প্রচার সম্পাদক মুফতি ইমরানুল বারী সিরাজী জানান, মাওলানা ফজলুর রহমান তার সাত দিনের সফরে বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।

 

সফরসূচি অনুযায়ী, ১৩ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার: রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ফিদায়ে মিল্লাত কনফারেন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।

 

১৪ নভেম্বর, শুক্রবার: রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আজাবাদ মাদ্রাসার জামে মসজিদে জুমার নামাজের ইমামতি করবেন।

 

১৫ নভেম্বর, শনিবার: ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিতব্য আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন।

 

১৬ নভেম্বর, রোববার: মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান মধুপুর মাদ্রাসার অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

 

১৭ নভেম্বর, সোমবার: সিলেট আলিয়া মাঠে আয়োজিত মহাসম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।

 

১৮ নভেম্বর, মঙ্গলবার: রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের হারমনি মিলনায়তনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন।


ইতিহাসসমৃদ্ধ এই সফরে দুই দেশের ইসলামি আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে সৌহার্দ্য ও ঐক্যের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন