ভিজকারা পেরুর দক্ষিণাঞ্চলীয় মেকেগুয়া শহরের গভর্নর হিসেবে ২০১১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। দায়িত্ব পালনকালে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের বিনিময়ে নির্মাণ সংস্থাগুলোর থেকে তিনি প্রায় ৬ লাখ ৭৬ হাজার ডলার ঘুষ নেন বলে অভিযোগ ওঠে।
এরপর তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা দায়ের করা হয়। তবে তিনি এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন এবং দাবি করেন, তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। চলতি বছরের অক্টোবরে মামলার বিচারকাজ শুরু হয়।
রায় ঘোষণার পর তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ দেয়া এক পোষ্টে বলেন, ‘এটি ন্যায়বিচার নয়, প্রতিশোধ। কিন্তু এভাবে তারা আমাকে হারাতে পারবে না।’
আরও পড়ুন:সম্ভাব্য মার্কিন হামলা প্রতিহতে গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি ভেনেজুয়েলার!
ভিজকারার আইনজীবীরা জানিয়েছেন, তারা ইতোমধ্যেই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন।
মার্টিন ভিজকারার বড় ভাই মারিও ভিজকারা আসন্ন ২০২৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ‘পেরু ফার্স্ট’ দলের হয়ে লড়তে যাচ্ছেন।
সাবেক প্রেসিডেন্ট ভিজকারা বলেন, ‘সব উত্তর ভোটের বাক্সেই রয়েছে, আমার ভাই মারিও ভিজকারা এই লড়াই চালিয়ে যাবে।’
২০১৮ সালের পর থেকে অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলায় পেরুতে ৬ জন প্রেসিডেন্ট ক্ষমতা হারিয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই দুর্নীতির অভিযোগে অভিশংসন বা পদত্যাগে বাধ্য হন।
আরও পড়ুন:বলসোনারোর ২৭ বছরের কারাদণ্ড ভোগ শুরু
ভিজকারাকে লিমার যে কারাগারে নেয়া হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, সেখানে ইতোমধ্যে আরও তিন সাবেক প্রেসিডেন্ট কারাবন্দি রয়েছেন। এর মধ্যে আলেজান্দ্রো টলেডো ও ওলান্তা হুমালা দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। আর পেদ্রো কাস্তিলো বিদ্রোহের মামলায় বিচারাধীন অবস্থায় আটক আছেন।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
]]>
১ ঘন্টা আগে
১






Bengali (BD) ·
English (US) ·