এর আগে ১৩ সেপ্টেম্বর সকাল ১০ টার দিকে কচিখালী ডিমের চরের সাগরে সাতার কাটতে গিয়ে ঢেউয়ের আঘাতে ভেসে যায় আব্দুল্লাহ। এরপর থেকেই বনবিভাগ ও কোস্ট গার্ডের সদস্যরা উদ্ধার অভিযান শুরু করে।
নিহত মাহিদ আব্দুল্লাহ ঢাকার মিরপুর ইবনেসিনা ডায়গনিস্টিক সেন্টারের চিকিৎসক ডা. শেখ সুলতান মাহমুদ আসাদের ছেলে। তারা মোহাম্মদপুর শেখের টেকের বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: সুন্দরবনে তিন জলদস্যু গ্রেফতার, জিম্মি দুই জেলে উদ্ধার
সুলতান মাহমুদ স্ত্রী ও চার ছেলেসহ ঢাকার বিভিন্ন স্থানের ৭৫ জনের একটি পর্যটকদল নিয়ে গত শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) শরণখোলা স্টেশন অফিসের অনুমতি নিয়ে বনে প্রবেশ করেন।
আরও পড়ুন: নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সুন্দরবনে ঘটে নানা অপরাধ
পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বনকর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, নিখোঁজ কিশোর পর্যটকের মরদেহটি উদ্ধার হয়েছে। কোস্টর্গাড পশ্চিম জোনের কাছে মরদেহটি হস্তান্তর করা হয়েছে। তারা পরিবারের কাছে মরদেহ বুঝিয়ে দেবে।