রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
অধ্যাদেশ অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি অনলাইনে বা সাইবার স্পেসে জুয়া খেলার জন্য কোনো পোর্টাল, অ্যাপস বা ডিভাইস তৈরি করেন, পরিচালনা করেন, খেলায় অংশগ্রহণ করেন, খেলায় সহায়তা করেন, উৎসাহ প্রদান করেন বা উৎসাহ প্রদানের জন্য বিজ্ঞাপনে অংশ নেন এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রচার বা বিজ্ঞাপিত করেন তবে সে ব্যক্তি সাইবার স্পেসে জুয়া খেলার অপরাধে অপরাধী হিসেবে পরিগণিত হবে। এ অপরাধে সে ব্যক্তি অনধিক দুই বছর কারাদণ্ডে অথবা অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
পাশাপাশি যদি কোনো ব্যক্তি সাইবার স্পেস ব্যবহার করে জালিয়াতি করে তবে সেই ব্যক্তি অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হবে। এক্ষেত্রে সে অনধিক দুই বছর কারাদণ্ডে অথবা অনধিক বিশ লাখ টাকা অর্থদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
এছাড়া যদি কোনো ব্যক্তি সাইবার স্পেস ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতারণা করে কোন অপরাধ সংগঠিত করে তবে সে ব্যক্তি অনধিক পাঁচ বছর কারাদণ্ডে বা পঞ্চাশ লাখ টাকা অর্থদণ্ডে বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবে। এরমধ্যেই আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো এ বিষয়ে নজরদারি বাড়িয়েছে।
]]>