দেখুন উপকারিতা-
১. রক্তশূন্যতা দূর করতে সহায়ক: বিটে প্রচুর আয়রন ও ফলেট থাকে, যা হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
২. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে: বিটরুটে থাকা নাইট্রেট শরীরে নাইট্রিক অক্সাইডে রূপান্তরিত হয়ে রক্তনালী শিথিল করে।
৩. হজমপ্রক্রিয়া সচল করে: ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হজম শক্তি বাড়াতে পারে।
৪. শরীরকে ডিটক্সে সাহায্য করে: লিভারের কার্যকারিতা বাড়াতে বিটের এনজাইম উপকারী হতে পারে।
৫. এনার্জি ও স্ট্যামিনা বাড়ায়: অনেকেই ওয়ার্কআউটের আগে বিটরুট জুস নিয়ে থাকেন সহনশক্তি বৃদ্ধির জন্য।
আরও পড়ুন: শরবতে চিনি মেশালে কী ঘটে শরীরে?
রয়েছে সতর্কতাও
১. পেটের অস্বস্তি হতে পারে: খালি পেটে হঠাৎ বেশি পরিমাণে বিটরুটের জুস গ্যাস, পেট ব্যথা বা ডায়রিয়া তৈরি করতে পারে।
২. ব্লাড সুগার বাড়তে পারে: বিটে প্রাকৃতিক চিনি থাকায় ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া জরুরি।
৩. কিডনিতে পাথরের ঝুঁকি: বিটে অক্সালেট বেশি—যাদের কিডনি স্টোনের সমস্যা আছে তারা সাবধানে খাবেন।
আরও পড়ুন: হার্টের অসুখ থাকলে ডার্ক চকলেট কতটা উপকারী?
]]>

১ সপ্তাহে আগে
২







Bengali (BD) ·
English (US) ·