বুধবার (১৬ জুলাই) দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর পুরান ঢাকার জজকোর্টের এক আইনজীবীর কক্ষে এই ঘটনা ঘটে।
আসামি বাদলের বাবা আব্দুল আলী জানান, তাদের বাড়ি শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ থানার মহিষা গ্রামে। বর্তমানে ঢাকায় কদমতলীর জুরাইন মদিনা মসজিদ এলাকায় থাকেন। তিন বছর আগে প্রেমের সম্পর্কে জুরাইন এলাকার আরফান মিয়ার মেয়ে আদ্রিতাকে বিয়ে করেন বাদল। মেয়ের পরিবার বিয়ের বিষয়টি মেনে না নিয়ে বাদলের বিরুদ্ধে কদমতলী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা করেন।
আব্দুল আলী আরও জানান, কিছুদিন পর বাদল দুবাই চলে যান। ১১ মাস পর দেশে ফিরলে থানা পুলিশ বাদলকে গ্রেফতার করে এবং আদালত তাকে কারাগারে পাঠিয়ে দেন। আজ আদালতে বাদলের জামিন শুনানির কথা ছিল। কিন্তু তার জামিন স্থগিত হয়ে যায়। পরে আদালতে আইনজীবীর কক্ষে গিয়ে তার কাছে থাকা ব্লেড দিয়ে নিজের গলা কেটে ফেলেন বাদল। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: ভাটারা থানায় বিষপান করা ফিরোজা মারা গেছেন
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, ‘আদালত থেকে এক আসামিকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাকে নাক, কান, গলা বিভাগে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।’
]]>