শনিবার (৩ অক্টোবর) যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত তারেক এম. আরিফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
রাজনৈতিক বিষয়াবলির আন্ডার সেক্রেটারি অ্যালিসন হুকারের সঙ্গে বৈঠকে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন। তারা আঞ্চলিক রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিষয়েও আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারের ভেতরেই রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধান : ইউএনএইচসিআর
রাষ্ট্রদূত হুকার রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশের প্রচেষ্টার প্রতি সমর্থন জানান। ড. রহমান রোহিঙ্গাদের জন্য জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৬ কোটি ডলারের সহায়তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
ড. রহমান আলাদা বৈঠকে প্রিন্সিপাল ডেপুটি সহকারী সচিব নিকোল চুলিক এবং ডেপুটি সহকারী সচিব অ্যান্ড্রু হেরাপের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
এ ছাড়া ড. রহমান যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি কার্যালয়ের সহকারী প্রতিনিধি ব্রেন্ডান লিঞ্চের সঙ্গেও বৈঠক করেন এবং সম্প্রতি সমাপ্ত শুল্ক আলোচনা-সম্পর্কিত অগ্রগতির বিষয়ে আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: ওষুধ শিল্পে ট্রাম্পের শতভাগ শুল্ক প্রভাব ফেলবে কি বাংলাদেশে?
তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন এবং বাণিজ্য ঘাটতি আরও সংকুচিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুল্ক হ্রাসের বিষয়ে বিবেচনার অনুরোধ জানান। লিঞ্চ বলেন, শুল্ক চুক্তি বাস্তবায়ন ও বাণিজ্য ঘাটতি কমার সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি পূর্ণাঙ্গভাবে বিবেচনা করা হবে।
]]>