সম্ভাব্য (কিন্তু অনিশ্চিত) আগাম সংকেত
১. ছোট ছোট কম্পন: বড় ভূমিকম্পের কিছু ঘণ্টা বা দিনের আগে ছোট কিছু কম্পন হতে পারে। কিন্তু অনেক ছোট কম্পন কোনো বড় ভূমিকম্প ছাড়াই থেমে যায়।
২. মাটির নিচে গ্যাস নিঃসরণ পরিবর্তন: ভূগর্ভের ফাটল ধরে হঠাৎ রেডন গ্যাস বের হওয়া বাড়তে পারে।
আরও পড়ুন: এর চেয়েও বড় কম্পন কি সামলাতে পারবে ঢাকা?
৩. ভূগর্ভস্থ পানির স্তর ও তাপমাত্রার পরিবর্তন: কূপের পানির পরিমাণ কমে বা বেড়ে যেতে পারে।
৪. মাটি সামান্য ফুলে ওঠা বা বসে যাওয়া: ফাটলের উপর চাপ বাড়লে ভূমির আকৃতি কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে।
৫. ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সিগন্যাল পরিবর্তন: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে ভূমিকম্পের আগে সিগন্যালের অস্বাভাবিকতা হতে পারে, কিন্তু এটি এখনো নিশ্চিত প্রমাণ নয়।
আরও পড়ুন: রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে মাঝারি ভূমিকম্প
কীভাবে সতর্ক থাকতে হবে?
যেহেতু আগে থেকে নিশ্চিত জানার উপায় নেই, তাই সবচেয়ে জরুরি এই বিষয়গুলো-
১. বিল্ডিং কোড মেনে নির্মাণ
২. ঘরের ভারী জিনিস ঠিকভাবে আটকানো
৩. জরুরি ব্যাগ তৈরি
৪. মোবাইলে ভূমিকম্প সতর্কতা অ্যাপ রাখতে হবে
]]>
৮ মিনিট আগে
১







Bengali (BD) ·
English (US) ·