পুলিশ জানায়, ৫৭ জন যাত্রী নিয়ে বাসটি বিকেল ৩টার দিকে জয়সলমীর ছাড়ে। এরপর জয়সলমীর-যোধপুর মহাসড়কে পৌঁছালে পেছনের অংশ থেকে ধোঁয়া বের হতে থাকে। চালক রাস্তার একপাশে বাসটি থামান, এর কিছুক্ষণের মধ্যেই বাসটিতে আগুন ধরে যায়।
স্থানীয়রা এবং পথচারীরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান এবং উদ্ধার কাজে সহায়তা করেন। পরে দমকল বাহিনী এবং পুলিশকে খবর দেয়া হয়।প্রাথমিকভাবে শর্ট সার্কিটের কারণে আগুন লেগেছে বলে ধারণা করছে পুলিশ। দুর্ঘটনার শিকার বাসটি মাত্র পাঁচ দিন আগে কেনা হয়েছিল বলে জানা গেছে।
এদিকে, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ভজন লাল শর্মা মঙ্গলবার গভীর রাতে জয়সলমীরে পৌঁছান।
আরও পড়ুন:হিমাচলে ধসের কবলে যাত্রীবাহী বাস, নিহত ১৮
এ ঘটনায় চারজন নারী এবং দুই শিশুসহ পনেরো জন যাত্রী গুরুতরভাবে দগ্ধ হয়েছেন। যাদের মধ্যে কয়েকজনের শরীর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পুড়ে গেছে বলে জানা গেছে।
তাদের প্রথমে তিনটি অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে জয়সলমীরের জওহর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য যোধপুরে স্থানান্তর করা হয়।
জয়সলমীর জেলা প্রশাসন দুর্ঘটনার তথ্য পাওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে ত্রাণ ও উদ্ধার অভিযান শুরু করেছে।
জেলা কালেক্টর নিশ্চিত করেছেন, বাসটি পুরোপুরি পুড়ে যাওয়ায় অনেকের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এরইমধ্যে যোধপুর থেকে ডিএনএ এবং ফরেনসিক দল শনাক্তকরণে সহায়তা করার জন্য পৌঁছেছে বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন:দার্জিলিংয়ে সেতু ধসে ৬ জনের মৃত্যু, বিচ্ছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা
এই ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শোক প্রকাশ করেছেন এবং নিহতদের প্রতিত পরিবারকে ২ লাখ রুপি করে ক্ষতিপূরণ দেয়ার ঘোষণা করেছেন।
সূত্র: এনডিটিভি
]]>
১ সপ্তাহে আগে
২







Bengali (BD) ·
English (US) ·