শুক্রবার (২৯ আগস্ট) ভোরে ছোট আচড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মিজানুর ওই গ্রামের হানিফ সরদারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, প্রতি শুক্রবার মিজানুর বেনাপোল চেকপোস্ট এলাকায় গরুর মাংস বিক্রি করতেন। ঘটনার দিন ভোরে বাড়ি থেকে বের হলেও নির্ধারিত সময়ে দোকানে না পৌঁছানোয় সহকর্মীরা তাকে খুঁজতে যায়। এসময় তার স্ত্রী উঠানে স্বামীর গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে গরু জবাইয়ের কাজে ব্যবহৃত মিজানের একটি ছুরি উদ্ধার করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, ওই ছুরিই হত্যায় ব্যবহার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতে ৩ কোটি ৮৩ লাখ ডলারের মাছ রফতানি
নিহতের ভাই জুলু মিয়া অভিযোগ করে বলেন, এটি পরিকল্পিত হত্যা, আমরা বিচার চাই।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাসেল মিয়া বলেন, ‘খুনিদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
বেনাপোল পোর্ট থানা সূত্রে জানা যায়, গত তিন মাসে এ থানায় ৫টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে; এর মধ্যে দুটি হত্যা মামলা ও তিনটি আত্মহত্যার মামলা রুজু করা হয়েছে।
]]>