পাকিস্তানে নতুন করে বৃষ্টি, জুন থেকে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ৬ শতাধিক

১ দিন আগে
পাকিস্তানে পাঞ্জাব ও খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে নতুন করে বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। মেঘ ভাঙনের ফলে বন্যা ও ভূমিধসে সোয়াবি শহরে চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এদিকে, অবিরাম বৃষ্টিপাত এবং আকস্মিক বন্যায় গত জুন মাস থেকে সারাদেশে কমপক্ষে ৬ শতাধিক মানুষ মারা গেছেন এবং আহত হয়েছেন ৯’শ জনেও বেশি মানুষ।

জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (এনডিএমএ) জানায়, ২৬ জুন থেকে সারা দেশে কমপক্ষে ৬৫৭ জন মারা গেছেন এবং ৯২০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন।

 

ভারী বৃষ্টিপাত থেকে মেঘ ভাঙন এবং আকস্মিক বন্যায় মৃত্যু ছাড়াও ঘরবাড়ি ধস এবং বজ্রপাতের ঘটনা ঘটেছে।

 

আরও পড়ুন:পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৬১ টি স্কুল পুরোপুরি ধ্বংস, ক্ষতিগ্রস্ত ৪১৪টি


সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে খাইবার পাখতুনখোয়া (কেপি) প্রদেশ। যেখানে ৩০০ জনেরও বেশি লোক মারা গেছেন, অন্যদিকে, বুনেরের মতো প্রত্যন্ত পাহাড়ি জেলাগুলোর অবস্থাও অত্যন্ত শোচনীয়।

 

এদিকে, সোমবার দেশের বিভিন্ন স্থানে নতুন করে বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা লক্ষ লক্ষ মানুষের দুর্দশাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। মারদান শহর ভারী বৃষ্টিপাতে প্লাবিত হয়েছে, অন্যদিকে নওশেরার বিভিন্ন এলাকায় বজ্রপাতের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

 

মেঘ ভাঙন এবং ভূমিধসে খাইবার পাখতুন খোওয়া প্রদেশের সোয়াবি শহরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, বেশ কয়েকটি বাড়ি ডুবে গেছে এবং কমপক্ষে চারজন মারা গেছেন।

 

আরও পড়ুন:পাকিস্তানে বন্যায় দুই দিনে ৩৫১ জনের মৃত্যু


হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সোয়াবির সারকোই পায়ান এলাকায় একটি বাড়ির ছাদ ধসে দুই নারী এবং দুই শিশু মারা গেছে এবং সাতজন আহত হয়েছেন।

 

সূত্র: জিও নিউজ

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন