ঢাবির উর্দু বিভাগ ও বাংলাদেশ ইসলামিক ইনস্টিটিউট অব থটের (বিআইআইটি) যৌথ উদ্যোগে সিনেট ভবনে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এতে দেশি-বিদেশি গবেষক ও শিক্ষাবিদরা অংশ নেবেন। তারা মুসলিম জাতিসত্তা, সাহিত্য ও জাতীয় চেতনা জাগরণে আল্লামা ইকবাল ও কাজী নজরুল ইসলামের ভাবনা, কবিতা ও দার্শনিক অবদান নিয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশন শুরু হবে ৯ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৯টায়। এতে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, ইংল্যান্ড, আমেরিকা, কাতার, মিশর, কানাডা, জার্মানি, ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক, নরওয়ে, সুইডেন, ইরান, তুরস্ক, নেপাল, মালয়েশিয়া, মরিসাসসহ ২১টি দেশের অধ্যাপক ও গবেষকরা অংশ নেবেন। তারা গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন।
প্রফেসর গোলাম রাব্বানী
সম্মেলনের আহ্বায়ক প্রফেসর গোলাম রাব্বানী সময় সংবাদকে বলেন, আমরা ঢাবির উর্দু বিভাগের তত্ত্বাবধানে ২০২০ সালে ১১টি দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন করেছিলাম। এবার বিশ্বের ২১টি দেশের অধ্যাপক ও গবেষকরা আসবেন। দুদিনে ১৭ সেশন হবে। শতাধিক প্রবন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: ঢাবিতে হকারদের নিয়ে মিছিল: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি ডাকসুর
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখনী দেশের স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্বে অবদান রেখেছে। ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানেও অবদান রাখে তার কবিতা। আর আল্লামা ইকবালের লেখনী ও বক্তৃতায় ১৯৪৭ সালে স্বাধীন ভূখণ্ডের প্রয়োজন অনুভব করেন তৎকালীন মুসলিম নেতারা। দুজনই আমাদের জাগরণে অনন্য ভূমিকা রেখেছেন।
সম্মেলন শেষে বিদেশি অতিথিদের নিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে ভ্রমণের কথাও জানান প্রফেসর গোলাম রাব্বানী।
বিআইআইটির ডেপুটি ডিরেক্টর ড. শহীদ আহমদ সময় সংবাদকে বলেন, ঢাবির ইতিহাসে সম্মেলনটি এক অবিস্মরণীয় আয়োজন হতে যাচ্ছে। উভয় মনীষীই জাতীয় জাগরণে তাদের লেখা ও বক্তৃতা দিয়ে অনবদ্য ভূমিকা রেখেছেন।
]]>
৩ সপ্তাহ আগে
৩







Bengali (BD) ·
English (US) ·