জাকসুতে কোনো অনিয়মের প্রমাণ পাইনি: অধ্যাপক রাশিদুল আলম

৩ সপ্তাহ আগে
নির্বাচনে কোনো অনিয়মের প্রমাণ পাননি বলে জানিয়েছেন জাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. একেএম রাশিদুল আলম।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল সোয়া ৫টায় সিনেট ভবনে জাকসু ফলাফল ঘোষণা অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।


গত বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। ভোট গণনা শেষ হয় আজ শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে।


এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল ১১ হাজার ৭৪৭ জন। এর মধ্যে ভোট পড়েছে প্রায় আট হাজার।

 

আরও পড়ুন: জাকসু: পদত্যাগপত্রে যা জানালেন রেজওয়ানা করিম স্নিগ্ধা


জাকসু নির্বাচনের বিভিন্ন পদে মোট ১৭৮ জন প্রার্থী চূড়ান্তভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অনুমোদন পান। এর মধ্যে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে ৯ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ৯ জন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে ৬ জন এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ১০ জন।


বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১টি হলের ২২৪টি বুথে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ১০টি ছাত্রী হল ও ১১টি ছাত্র হল। 


ভোটাররা কেন্দ্রীয় ও হল সংসদ মিলিয়ে মোট ৪০টি ব্যালটে ভোট দেন (টিক চিহ্ন)।

 

আরও পড়ুন: জাকসু: নির্বাচন বয়কট করে ছাত্রদলের মিছিল


জাকসুর মোট প্রার্থীর ২৫ শতাংশ ছাত্রী, বাকি ৭৫ শতাংশই ছাত্র। ভিপি পদে কোনো নারী শিক্ষার্থী প্রার্থী হননি। জিএস পদে ১৫ জন প্রার্থীর মধ্যে মেয়ে দুইজন। আর চারটি পদে কোনো মেয়ে প্রার্থীই নেই।


সবগুলো হল সংসদ মিলিয়ে মোট প্রার্থীর ২৪ দশমিক ৪ শতাংশ ছাত্রী। আর মেয়েদের হলগুলোর পাঁচটিতে ১৫ পদে প্রার্থীই নেই।


নির্বাচনে বাম, শিবির, ছাত্রদল ও স্বতন্ত্রদের সমর্থিত মিলিয়ে সর্বমোট আটটি প্যানেল অংশ নেয়। তবে ছাত্রদলসহ ৫টি প্যানেল নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছে।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন