ভালেন্সিয়ার বিপক্ষে সেই ম্যাচে ভিনিসিউস ৭৯ মিনিটে লাল কার্ড দেখেন। মেজাজ হারিয়ে ভ্যালেন্সিয়ার গোলরক্ষক দিমিত্রিয়েভস্কিকে মুখে আঘাত করেন ভিনি। যার কারণে সরাসরি লাল কার্ড দেখেন তিনি। লাল কার্ড দেখার পর রেফারির সোতো গ্রাদোর প্রতি তেড়েফুঁড়েও গিয়েছিলেন ভিনি।
যদিও ম্যাচের পর আনচেলত্তি জানান, এটিকে লাল কার্ড বলে তিনি বিশ্বাস করেন না। রেফারির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করার কথাও বলেন রিয়াল কোচ।
আরও পড়ুন: নেইমারের চোখেও সৌদি লিগ ফরাসি লিগের চেয়ে সেরা
এদিকে দুই ম্যাচ নিষিদ্ধটা ভিনিসিউসের জন্য কম-ই। কারণ, আরএফইএফ ডিসিপ্লিনারি কোডের ১০৩ নম্বর অনুচ্ছেদের অধীন দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে সর্বোচ্চ চার ম্যাচও নিষিদ্ধ করা হতো। সে হিসাবে কম মাত্রার শাস্তিই পেলেন ভিনি। দেশটির সংবাদমাধ্যম ‘এল মুন্দো দেপোর্তিভো’র দাবি, ভিনির ক্ষেত্রে আরএফইএফের এক আইন। আর একই রকম শাস্তির জন্য অন্যদের ক্ষেত্রে অন্য রকম আইন থাকে।
কারণ এমন আচরণ করে এর আগেও লিগে কোচ ও খেলোয়াড়রা আরও বেশি ম্যাচ শাস্তি পেয়েছেন। এল মুন্দো দেপোর্তিভো তাদের প্রতিবেদনে তুলে আনেন লেভানডোভস্কি, হ্যান্সি ফ্লিকের বেশি শাস্তি পাওয়ার উদাহরণ।