নিহত ইমরান মহানগরীর মুন্সিপাড়া দ্বিতীয় লেনের বাবুল সরদারের ছেলে। তিনি ইট-বালুর ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মোটরসাইকেলে আসা চারজন সন্ত্রাসী পেছন দিক থেকে ইমরানকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে পালিয়ে যান। গুরুতর অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: খুলনায় যুবককে গুলি করে হত্যা: উন্মোচন হয়নি রহস্য
তিনি জানান, ঘটনার পেছনের কারণ ও জড়িতদের শনাক্তে পুলিশ মাঠে কাজ করছে। মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
তবে পুলিশের ধারণা, খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপ ও গ্রেনেড বাবু গ্রুপের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। নিহত ইমরান পলাশ গ্রুপের কাউয়া মিরাজের সহযোগী ছিলেন বলে জানা গেছে।