বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) গুলশানে এ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের শিরোনাম রাখা হয় ‘নজরুল সন্ধ্যা’। অনুষ্ঠানে ‘বিদ্রোহী কবি’র সাহিত্য ও সংগীতের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়।
অনুষ্ঠানে ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় বর্মা উপস্থিত ছিলেন। তিনি নজরুলকে ভারত-বাংলাদেশের যৌথ সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকারের প্রতীক বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন,
নজরুল শুধুই বিদ্রোহের কবি নন, তিনি মানবতার এক অমর কণ্ঠস্বর, যার বার্তা আজও সমান প্রাসঙ্গিক।
অভিন্ন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতিচ্ছবি কবি নজরুল প্রসঙ্গে অনুষ্ঠানে আমিন্ত্রিত আইজিসিসি’র পরিচালক অ্যান মেরি জর্জ বলেন,
নজরুলের মতো ব্যক্তিত্বদের উদ্যাপন দুই দেশের সাংস্কৃতিক বন্ধনকে আরও দৃঢ় করে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের ‘লোক’ লড়বে আমেরিকার ফ্যান্টাস্টিক ফিল্ম ফেস্টে
সন্ধ্যার এ অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিলেন নজরুল সংগীতের দুই প্রখ্যাত শিল্পী ড. চন্দা চক্রবর্তী ও শহীদ কবির পলাশের গান পরিবেশনা। তাদের কণ্ঠে নজরুলের বিপ্লবী, প্রেম ও ভক্তিমূলক গানগুলো শ্রোতাদের আবেগে আপ্লুত করে তোলে।
আরও পড়ুন: লালন সেলিব্রেট করা দিয়ে আমরা রবীন্দ্র-নজরুলের বাইরে তাকাতে শুরু করলাম: ফারুকী
]]>