আন্দোলনের জেরে এনবিআরের আরও ৪ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২১ ঘন্টা আগে
আন্দোলন চলাকালে দাফতরিক কাজে বাধা দেয়ায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর বিভাগের দুই অতিরিক্ত কমিশনারসহ চার কর কমিশনারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

সোমবার (১৮ আগস্ট) অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (ইআরডি) থেকে জারি করা আলাদা প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ দেয়া হয়।


আদেশে এই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এনবিআর সংস্কার আন্দোলনের কর্মসূচি পালন ও দেশের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগ আনা হয়েছে।


সাময়িক বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তারা হলেন: সিলেট কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের অতিরিক্ত কমিশনার সাধন কুমার কুণ্ডু, মোংলা কাস্টমস হাউজের অতিরিক্ত কমিশনার আবুল আ'লা মোহাম্মদ আমীমুল ইহসান খান, চট্টগ্রাম কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট ট্রেনিং একাডেমির যুগ্ম কমিশনার মো. সানোয়ারুল কবির এবং খুলনা কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের উপকমিশনার মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম।


আদেশে বলা হয়েছে, সরকার গত ১২ মে রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারির পর এর বিরোধিতা করে এনবিআর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট এবং আয়কর বিভাগের কর্মচারীদের কর্মসূচি চলাকালীন দায়িত্বরত কর্মচারীদের দাফতরিক কাজ সম্পাদনে বাধা প্রদান করা হয়েছে। এর পাশাপাশি কাজ ত্যাগ করে রাজস্ব ভবনে আসতে বাধ্য করতে সংগঠকের ভূমিকা পালনের মাধ্যমে দেশের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে।


তাই তাদের (চার কর্মকর্তা) বিরুদ্ধে বিভাগীয় কার্যধারা গ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮–এর ধারা-৩৯ (১) অনুযায়ী তাদের জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।


আরও পড়ুন: পুলিশের ১৮ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি


সাময়িক বরখাস্তকালীন তারা বিধি মোতাবেক খোরপোষ ভাতা প্রাপ্য হবেন বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। জনস্বার্থে জারি করা এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।


এর আগে, বদলির আদেশ অবজ্ঞাপূর্বক প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলার মাধ্যমে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণসহ বিভিন্ন অভিযোগ এনে আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত এনবিআরের আয়কর ও কাস্টমস বিভাগের প্রায় দুই ডজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করে সরকার।আন্দোলন চলাকালে দাফতরিক কাজে বাধা দেয়ায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর বিভাগের দুই অতিরিক্ত কমিশনারসহ চার কর কমিশনারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।


সোমবার (১৮ আগস্ট) অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (ইআরডি) থেকে জারি করা আলাদা প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ দেয়া হয়।


আদেশে এই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এনবিআর সংস্কার আন্দোলনের কর্মসূচি পালন ও দেশের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগ আনা হয়েছে।


সাময়িক বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তারা হলেন: সিলেট কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের অতিরিক্ত কমিশনার সাধন কুমার কুণ্ডু, মোংলা কাস্টমস হাউজের অতিরিক্ত কমিশনার আবুল আ'লা মোহাম্মদ আমীমুল ইহসান খান, চট্টগ্রাম কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট ট্রেনিং একাডেমির যুগ্ম কমিশনার মো. সানোয়ারুল কবির এবং খুলনা কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের উপকমিশনার মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম।


আদেশে বলা হয়েছে, সরকার গত ১২ মে রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারির পর এর বিরোধিতা করে এনবিআর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট এবং আয়কর বিভাগের কর্মচারীদের কর্মসূচি চলাকালীন দায়িত্বরত কর্মচারীদের দাফতরিক কাজ সম্পাদনে বাধা প্রদান করা হয়েছে। এর পাশাপাশি কাজ ত্যাগ করে রাজস্ব ভবনে আসতে বাধ্য করতে সংগঠকের ভূমিকা পালনের মাধ্যমে দেশের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে।


আরও পড়ুন: ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি


তাই তাদের (চার কর্মকর্তা) বিরুদ্ধে বিভাগীয় কার্যধারা গ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮–এর ধারা-৩৯ (১) অনুযায়ী তাদের জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।


সাময়িক বরখাস্তকালীন তারা বিধি মোতাবেক খোরপোষ ভাতা প্রাপ্য হবেন বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। জনস্বার্থে জারি করা এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।


এর আগে, বদলির আদেশ অবজ্ঞাপূর্বক প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলার মাধ্যমে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণসহ বিভিন্ন অভিযোগ এনে আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত এনবিআরের আয়কর ও কাস্টমস বিভাগের প্রায় দুই ডজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করে সরকার।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন