জানা যায়, ২০১৪ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গাইবান্ধা জেলা বিআরডিবি কার্যালয়ের হিসাবরক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে আনিছুর রহমান চারজন উপ-পরিচালকের স্বাক্ষর স্ক্যান করে জালিয়াতির মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, ভাতা, পেনশন ও কল্যাণ তহবিল থেকে প্রায় ১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা আত্মসাত করেন।
এ ঘটনায় রংপুর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. রুবেল হোসেন বাদি হয়ে ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর গাইবান্ধা বিশেষ জজ আদালতে আনিছুর রহমানকে প্রধান আসামি করে সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ২০২৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
আরও পড়ুন: যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা সম্রাটের জামিন বাতিল, গ্রেফতারি পরোয়ানা
তদন্ত শেষে দুদক চূড়ান্ত চার্জশিট দাখিল করলে চলতি বছরের ২৭ আগস্ট আদালত সাত আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর আনিছুর রহমানকে গ্রেফতার করে গাইবান্ধা ডিবি পুলিশ।
আনিছুর রহমান গাইবান্ধা সদর উপজেলার বল্লমঝাড় ইউনিয়নের ধানঘড়া গ্রামের আব্দুস সোবহান মিয়ার ছেলে।
আরও পড়ুন: গ্রেফতার বাবাকে ধরে কাঁদতে থাকা শিশুকে চড়, কী বলছে পুলিশ
গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এডমিন) রাজিব আহমেদ বলেন, 'আদালতের ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে দুদক মামলার প্রধান আসামি আনিছুর রহমানকে সাভারের রাজাসন এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। সোমবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

৩ সপ্তাহ আগে
৫







Bengali (BD) ·
English (US) ·