বুধবার (১২ নভেম্বর) দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করেন। দুদকের মহাপরিচালক মো. আকবর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে আসামিরা ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অপরাধলব্ধ অর্থ এক হিসাব থেকে অন্য হিসাবে স্থানান্তর ও রূপান্তর করেছেন। তাদের নামে ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশি ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সময়ে তারা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন।
আরও পড়ুন: ঋণের নামে লুটপাট: সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে ৪ মামলা
দুদকের অনুসন্ধানে তাদের বিরুদ্ধে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অপরাধলব্ধ আয়ের অবৈধ প্রকৃতি, উৎস, অবস্থান, মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করার মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
২০২৪ সালের ২৩ অক্টোবর ফারমার্স ব্যাংকের ৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীরসহ সাত জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে দুদক।
]]>
১ সপ্তাহে আগে
৩







Bengali (BD) ·
English (US) ·