সোমবার (২৪ নভেম্বর) ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি ডিক্রি জারি করেন।
ডিক্রিতে জর্ডানের মুসলিম ব্রাদারহুডের নেতাদের বিরুদ্ধে হামাস এবং লেবাননের শাখা আল-জামাআল-ইসলামিয়া নামে পরিচিত গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ‘বস্তুগত সহায়তা’র অভিযোগ আনা হয়েছে, যারা ইসরাইলের সাথে যুদ্ধে হামাস এবং হিজবুল্লাহর পক্ষ নিয়েছে।
আরও পড়ুন:লেবাননে হিজবুল্লাহর জ্যেষ্ঠ সদস্যের ওপর ইসরাইলের বোমা হামলা
এতে আরও দাবি করা হয়, গাজায় ইসরাইলের যুদ্ধের সময় একজন মিশরীয় মুসলিম ব্রাদারহুড নেতা মার্কিন অংশীদার এবং স্বার্থের বিরুদ্ধে সহিংস হামলার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে হোয়াইট হাউস এর উল্লেখ করে ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছিল তা স্পষ্ট ছিল না। কারণ মুসলিম ব্রাদারহুড মিশরে নিষিদ্ধ এবং বেশিরভাগই গোপনে পরিচালিত হয়।
এদিকে, হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মুসলিম ব্রাদারহুডের আন্তঃজাতীয় নেটওয়ার্কের মুখোমুখি হচ্ছেন, যা মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন স্বার্থ এবং মিত্রদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদ এবং অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিতে ইন্ধন জোগাচ্ছে।’
ট্রাম্পের আদেশে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ট্রেজারি সেক্রেটারিকে মার্কিন গোয়েন্দা প্রধানের সাথে পরামর্শ করে ৩০ দিনের মধ্যে এই তালিকাভুক্তির বিষয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:ইসরাইলি হামলায় ‘চিফ অব স্টাফ’ নিহতের খবর নিশ্চিত করল হিজবুল্লাহ
প্রতিবেদন প্রকাশের ৪৫ দিনের মধ্যে মুসলিম ব্রাদারহুডের শাখাগুলোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ লেবেল প্রযোজ্য হবে।
সূত্র: আল জাজিরা
]]>
৮ ঘন্টা আগে
১







Bengali (BD) ·
English (US) ·