শনিবার (২৫ অক্টোবর) গণমাধ্যমকে এ কথা জানান তিনি।
মাসুদ আলম বলেন, এই মামলার ব্যাপারে আদালতের কিছু নির্দেশনা রয়েছে, সে অনুযায়ী আমরা কাজ করছি।
আসামিরা যেন দেশত্যাগ করতে না পারে সে ব্যাপারে একটি চিঠি ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে সরবরাহ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ২৩ অক্টোবর এই চিঠি দেয়া হয়েছে। আলোচিত এই মামলাটি নিয়ে আমরা গুরুত্বে সাথে কাজ করছি। বুঝে শুনে আমাদের এগোতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন: মৃত্যুর আগে সালমান শাহর ব্যবহৃত মোবাইলটি আজও পাওয়া যায়নি কেন?
আদালতের নির্দেশে গেল সোমবার (২০ অক্টোবর) রমনা থানায় মামলা দায়েরের পরপরই পুলিশ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে আসামিদের দেশত্যাগের আশঙ্কাকে গুরুত্ব দিয়ে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠায়।
সেদিন মধ্যরাতে সালমান শাহর মা নীলা চৌধুরীর পক্ষে তার ভাই মোহাম্মদ আলমগীর কুমকুম রমনা মডেল থানায় সাবেক স্ত্রী সামিরা হককে প্রধান আসামি করে ১১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
অন্য আসামিরা হলেন প্রযোজক আজিজ মোহাম্মদ ভাই, খল অভিনেতা ডন, সাবেক শাশুড়ি লতিফা হক লুসি, ডেভিড, জাভেদ, ফারুক, মেফিয়ার বিউটি সেন্টারের রুবি, আবদুস সাত্তার, সাজু ও রেজভী আহমেদ ফরহাদ।
আরও পড়ুন: সালমান শাহর মৃত্যুর দিন পাশের বাসাতেই ছিলাম: দীপা খন্দকার
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর নিউ ইস্কাটন রোডের ইস্কাটন প্লাজার একটি ফ্ল্যাটে মারা যান ঢালিউডের ‘স্বপ্নের নায়ক’ খ্যাত সালমান শাহ। তার মৃত্যুকে সামিরা হক আত্মহত্যা দাবি করলেও নায়কের মা, বাবা ও পুরো পরিবারের দাবি এটি একটি সুপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।

৩ সপ্তাহ আগে
৯







Bengali (BD) ·
English (US) ·