সাম্য হত্যার প্রতিবাদে বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় ঢাবি ক্যাম্পাসে মশাল মিছিলের পর এই দাবি তোলেন ছাত্র সংগঠন দুটির নেতারা।
এ সময় বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের সম্পূর্ণ দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের। নিরাপত্তার জন্য কার্যকর উদ্যোগ নিতে দেখিনি। ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। একটি বিশেষ ছাত্র সংগঠনের কর্মসূচিতে ভিসি উপস্থিত হন, কিন্তু আগের কোনো ভিসি এমন করেনি।
বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় ভিসি ডাহা ফেল মেরেছেন উল্লেখ করে অবিলম্বে উপাচার্য এবং প্রক্টরের পদত্যাগও দাবি করেন নেতারা।
তারা আরও বলেন, এখনও তোফাজ্জল হত্যার বিচার আমরা পাইনি। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চলমান থাকবে।
আরও পড়ুন: ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনা তদন্তে কমিটি
গত মঙ্গলবার রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কালীমন্দির গেটের সামনে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন সাম্য। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
সাম্য ঢাবির শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ছাত্র ছিলেন। এছাড়া তিনি স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদকও ছিলেন। সাম্য সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বাসিন্দা ফখরুল আলমের ছেলে।
]]>