সোমবার (২৭ অক্টোবর) মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুজ্জামান এ আদেশ দেন।
ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের এডিসি (প্রশাসন) নাসির আহম্মেদ গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত ২২ অক্টোবর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রমনা থানার পুলিশ পরিদর্শক আতিকুল আলম খন্দকার তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।
পাশাপাশি মামলাটি আদালতের নির্দেশে পুনরায় তদন্তাধীন থাকায় আসামিরা যেন দেশ ত্যাগ করতে না পারে সে জন্য রমনা থানা থেকে সংশ্লিষ্ট সব বিমান ও স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে আনুষ্ঠানিকভাবে অবহিত করা হয়।
হত্যা মামলার আসামিরা যাতে কোনোভাবেই দেশত্যাগ করতে না পারে সে লক্ষে দিনাজপুরের হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে বাড়তি সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
গত ২০ অক্টোবর সালমান শাহর অপমৃত্যু মামলাকে হত্যা মামলায় রূপান্তরের নির্দেশ দেন আদালত। মহানগর দায়রা জজ আদালতের দেয়া নির্দেশের ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই রমনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন সালমান শাহর মামা আলমগীর কুমকুম। এরপরই নড়েচড়ে বসে পুলিশ। শুরু হয় তদন্ত। তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তারা জানান, পুনঃতদন্তে নতুন তথ্য ও সাক্ষ্য-প্রমাণ যাচাইয়ের কাজ চলছে।
আরও পড়ুন: সালমান শাহ হত্যা: ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
সালমান শাহ হত্যা মামলায় সর্বমোট ১১ জনকে আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। হত্যা মামলায় প্রধান আসামি নায়কের সাবেক স্ত্রী সামিরা হক। অন্য ১০ আসামিরা হলেন প্রযোজক আজিজ মোহাম্মদ ভাই, খলনায়ক ডন, লতিফা হক লুসি, ডেভিড, জাভেদ, ফারুক, মেফিয়ার বিউটি সেন্টারের রুবি, আবদুস সাত্তার, সাজু ও রেজভী আহমেদ ফরহাদ।
আরও পড়ুন: ইস্কাটনে সালমানের সেই ফ্ল্যাট ঘিরে উত্তেজনা, কী খুঁজছে তদন্ত দল?
]]>
৩ সপ্তাহ আগে
৪







Bengali (BD) ·
English (US) ·