সাকিবের দেড়শ ছাড়ানো স্ট্রাইকরেটের ইনিংসও বাজে’র কাতারে

৪ সপ্তাহ আগে
লিগটা যখন টি-টেন আর টার্গেট যখন ১৩৪, ইনিংসের মাঝামাঝি আপনি তখন নিশ্চয়ই ৪ বলে অন্তত কয়েকটি বাউন্ডারি মারতে চাইবেন। কারণ ৪ ওভার শেষে আপনার দলের সংগ্রহ মাত্র ৪১। সাকিব আল হাসান মোকাবিলা করা প্রথম চার বলে একটি রানও নিতে পারেননি, এমনকি প্রথম ৯ বলে করেন মাত্র ৩ রান। এরপর আপনার দলের দিকে জয়ের পাল্লা হেলে থাকবে কেন? হারই তো স্বাভাবিক।

সাকিবের বাংলা টাইগার্সও হেরেছে। আজমন বোল্টসের ১৩৩ রানের জবাবে তারা সব কটি ওভার শেষে ৬ উইকেটে ১০২ রান করতে সক্ষম হয়, হার ৩১ রানে। ৫ ম্যাচে বাংলা টাইগার্সের এটা তৃতীয় হার, ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলে স্থান ছয়ে। আজমন বোল্টস ঠিক তাদের পরেই। ১০ পয়েন্ট নিয়ে সবার শীর্ষে মরিসভিলে।


সাকিব মোট ১৯টি বল মোকাবিলা করেছেন। ২৯ রান করে দলের সর্বোচ্চ সংগ্রাহক বনে গেলেও জয়ে অবদান রাখতে পারেননি। তার ইনিংসটি অনেকটা অদ্ভুতুড়েই। এটাকে দুইভাগে ভাগ করলে প্রথমটি ‘কচ্ছপ গতি’র প্রকৃষ্ট উদাহরণ। বাংলাদেশ অলরাউন্ডার শেষের ১০ বলে করেন ২৬ রান। স্ট্রাইকরেট ১৫২.৬ হলেও টি-টেনে এটাকে কেবল ভালোর কাতারে ফেলাই কষ্টসাধ্য।


আরও পড়ুন: আইপিএলের নিলামে দল পাননি বাংলাদেশের কেউ, যা বলছেন বিসিবি পরিচালক


ইফতিখার আহমেদ ৮ বলে ২৬২.৫ স্ট্রাইকরেটে করেন ২১। তাকে একপ্রকার সাকিবই রানআউট করান। হজরতউল্লাহ ১৭ ও লুকমান ফয়সাল ১০ রান করেন। মুহাম্মদ মহসিন নেন ২ উইকেট। মুজিব উর রহমান, জেমস নিশাম ও দুনিত ভেল্লালেগে নেন একটি করে উইকেট।


এর আগে ১ উইকেটে ১৩৩ রান করে আজমন। ২৭ রান করা ডেভন ডানিয়েলের উইকেটটি সাকিবই নেন। হেলস ৩০ বলে ৭৫ ও নিশাম ১৩ বলে ২০ রান করেন।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন