উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, শ্রীবরদীর পাহাড়ি সীমান্ত এলাকায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পাহাড় ও নদী ক্ষতিগ্রস্ত করে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে বাবেলাকোণা, হারিয়াকোণা, গফুরের টিলা, মারিংপাড়া ও জিরো পয়েন্ট এলাকায় বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত ৩৩টি মাঁচা, পাইপসহ অন্যান্য সরঞ্জাম এবং একটি ড্রেজার মেশিন ধ্বংস করা হয়। তবে ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে আগেই পালিয়ে যায় সংশ্লিষ্ট শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা।
আরও পড়ুন: শেরপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ জাবের আহমেদ সময় সংবাদকে বলেন, ‘গত ৮ এপ্রিল জেলা প্রশাসক প্রজ্ঞাপন জারি করে শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী ও নালিতাবাড়ী উপজেলায় বালু মহাল ইজারা বন্ধ ঘোষণা করেছেন। সে অনুযায়ী এসব এলাকায় বৈধ-অবৈধ কোনোভাবেই বালু উত্তোলনের সুযোগ নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘সীমান্ত এলাকায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের খবর পেয়ে অভিযান পরিচালনা করি। সরঞ্জাম ধ্বংস করা হয়েছে। পাহাড়ি বনভূমি ও নদী রক্ষায় আমাদের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। অবৈধ কাজ যারা করবে, তাদের কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।’
]]>