শনিবার (১১ অক্টোবর) দুপুরে শহরের মাজার মোড় থেকে এনসিপি বাগেরহাট জেলা কমিটির উদ্যোগে একটি মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা বের করা হয়। বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শোভাযাত্রাসহ নেতাকর্মীরা শহরের মিঠাপুকুরপাড় এলাকায় দলীয় কার্যালয়ে মিলিত হয়।
শোভাযাত্রা ও শেষে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) মোল্যা রহমাতুল্লাহ, বাগেরহাটের প্রধান সমন্বয়কারী সৈয়দ মোর্শেদ আনোয়ার সোহেল, যুগ্ম সমন্বয়কারী সৈয়দ আবিদ আহমাদ, জেলা কমিটির সিনিয়র সদস্য লাবীব আহমদ, আল আমিন খান সুমন, অ্যাডভোকেট শেখ আল আমিন, মাসুম রেজা, ইশতিয়াক হোসেন জামি, এনামুল হল রুবেল প্রমুখ।
আরও পড়ুন: গণঅধিকার-এনসিপির এক হওয়া কী থমকে গেল?
কেন্দ্রীয় নেতা মোল্যা রহমাতুল্লাহ বলেন, কোনো নয় ছয় বুঝি না, এনসিপির প্রতীক হবে শাপলা। শাপলা প্রতীকের মাধ্যমে নিবন্ধন দিতে হবে। তৃণমূলের প্রতীক শাপলা এনসিপির প্রতীকও শাপলা। শাপলা প্রতীক না দিলে হুদা কমিশন, আওয়াল কমিশনের যে দশা হয়েছে বর্তমান নির্বাচন কমিশনেরও সেই দশা হবে।
আরও পড়ুন: এনসিপি সরকারি অথবা শক্তিশালী বিরোধী দলের জন্য লড়াই করবে: সারজিস আলম
তিনি আরও বলেন, এনসিপি এরইমধ্যে মানুষের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। জুলাই সনদ, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সন্ত্রাসী খুনিদের বিচারসহ এনসিপির সকল দাবির সাথে জনগণ একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।
শোভাযাত্রা ও সমাবেশে এনসিপির জেলা ও উপজেলা কমিটির ৫শতাধিক নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।