বাফুফে এএফসি অ্যাওয়ার্ডের জন্য দুটি ক্যাটাগরিতে মনোনীত হয়েছিল: মেম্বার অ্যাসোসিয়েশনের রুবি ক্যাটাগরি এবং গ্রাসরুট ফুটবল ব্রোঞ্জ ক্যাটাগরি। মেম্বার অ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ডটি লাওস জেতায় বাংলাদেশের জন্য গ্রাসরুট পুরস্কারের অপেক্ষা ছিল। গ্রাসরুট অ্যাওয়ার্ডের তিনটি ক্যাটাগরির (ব্রোঞ্জ, সিলভার ও গোল্ড) মধ্যে ব্রোঞ্জ ক্যাটাগরির পুরস্কার দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয় এবং সেখানেই বাংলাদেশের নাম ডিসপ্লে হয়।
এএফসি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল উপস্থিত থাকলেও, এএফসি গ্রাসরুট অ্যাওয়ার্ডটি মঞ্চে উঠে গ্রহণ করেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। এর আগে ২০১৫ সালে বাফুফে এএফসি অ্যাসপায়ায় মেম্বার অ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিল।
আরও পড়ুন: দিন শেষে হতাশা রয়েই গেল: হামজা
বাফুফের নতুন কমিটি তৃণমূল ফুটবলে বিশেষ জোর দিয়েছে। বিশেষ করে যশোর শামসুল হুদা ফুটবল একাডেমীতে সাতশ খুদে ফুটবলারের সমবেত হওয়ার অনুষ্ঠানটি, যার ভিডিও পুরস্কার প্রদানের সময় ডিসপ্লে হয়েছিল। সেটি এই স্বীকৃতির পেছনে একটি বড় ভূমিকা রেখেছে। বাফুফের সহ-সভাপতি ও ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান নাসের শাহরিয়ার জাহেদী একাডেমি ও তৃণমূল ফুটবল নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করছেন।