এরইমধ্যে শুরু হয়েছে স্টল তৈরির প্রাথমিক কাজ। তবে প্যাভিলিয়ন না-পাওয়া আর স্টল পরিধি ছোট হওয়া নিয়ে কিছু প্রকাশকের মাঝে অসন্তুষ্টি থাকলেও মেলা কর্তৃপক্ষের প্রত্যাশা সবার অংশগ্রহণে নতুন বাংলাদেশের চেতনা প্রতিফলিত হবে এবারের বইমেলায়।
পাতাঝরা শীতের শেষ লগ্নে হাতছানি দিচ্ছে স্মৃতির ফাল্গুন। আর মাত্র কয়েক সপ্তাহের অপেক্ষা, তারপর শুরু হবে কালো অক্ষরে স্বপ্ন বোনা লেখক-পাঠকের সংসার।
রোববার (১২ জানুয়ারি) সরেজমিন সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘুরে দেখা যায়, প্রাথমিকভাবে চলছে মাটি খোঁড়াখুঁড়ি আর মাপজোখের কাজ। সারি সারি বাঁশের গাঁথনিতে একটু একটু করে স্পষ্ট হয়ে উঠছে বইমেলার ফ্রেম। এরপরই হাতুড়ি-পেরেকের ছন্দে শুরু হয় স্টল নির্মাণের কাজ।
আরও পড়ুন: ইসলামি বইমেলায় অর্ধশতাধিক লিটলম্যাগ নিয়ে 'ম্যাগাজিন উৎসব'
জানা গেছে, পুরানো ছক ভেঙে এবার বইমেলা হবে নতুন আঙ্গিকে। সাম্প্রতিক অভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করে গড়ে উঠবে লেখক-পাঠক আর প্রকাশকের মেলবন্ধন।
স্টল পরিধি আর প্যাভিলিয়ন নিয়ে প্রকাশকদের মাঝে অসন্তুষ্টি থাকলেও মেলা পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব সরকার আমীন বলছেন, সাম্প্রতিক অভ্যুত্থানের চেতনা মাথায় রেখে সব সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেলা কমিটি।