লখনৌ জিতলেও পন্তের ব্যর্থতা চলছেই

১ সপ্তাহে আগে
দুই ওপেনার ‍শুভমান গিল ও সাই সুদর্শনের ব্যাটে লখনৌ সুপার জায়ান্টসকে ৬ উইকেটে ১৮১ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল উড়ন্ত গুজরাট টাইটান্স। তাদের দেওয়া লক্ষ্য ৩ বল হাতে রেখেই পেরিয়েছে লখনৌ। তারা ৬ উইকেটে জিতলেও দলপতি রিশাভ পন্তের আইপিএল ব্যর্থতা চলছেই।

ড্রাফট থেকে লখনৌ ২৭ কোটি রুপি দিয়ে পন্তকে কিনেছিল। এটা আইপিএল ইতিহাসেরই সর্বোচ্চ দাম। এত দাম পাওয়া পন্ত অবশ্য এখনও এক ম্যাচেও জ্বলে উঠতে পারেননি। অবশ্য আজকের ইনিংসটিই তার এবারের আসরে সর্বোচ্চ। আগের ইনিংসগুলো যথাক্রমে ০, ১৫, ২ ও ২।


একানা স্টেডিয়ামে লক্ষ্য তাড়ায় লখনৌর হয়ে মূল কাজটা করেছেন নিকোলাস পুরান, এইডেন মারক্রাম ও আয়ুশ বাদোনি। মেয়ে অসুস্থ হওয়ায় এ ম্যাচে ছন্দে থাকা ওপেনার মিচেল মার্শকে পায়নি লখনৌ। তিনি না থাকায় মারক্রামের সঙ্গে পন্তই ইনিংস উদ্বোধনে নেমেছিলেন। মারক্রাম ঝড় তুললেও পন্তই ঠিকঠাক ব্যাটে-বলে করতে পারছিলেন না। ৪ চারে ১৯ বলে ২১ রান স্থায়ী হয় তার ইনিংস। মারক্রাম ৩১ বলে করেন ৫৮ রান। দুই ওপেনারের উইকেটই নেন প্রসিধ কৃষ্ণা।


আরও পড়ুন: আইপিএল শেষ ‘বাজপাখি’ ফিলিপসের


পন্ত আউট হয়ে গেলে এসেই তাণ্ডব শুরু করেন পুরান। দলীয় ১৫৫ রানে আউট হওয়ার আগে প্রায় ১৮০ স্ট্রাইকরেটে স্কোরবোর্ডে তিনি ৬১ রান যোগ করেন। পুরান উইকেট দেন রশিদ খাননে। এরপর ডেভিড মিলার ১১ বলে ৭ রান করলেও বাদোনি ও আবদুল সামাদে চতুর্থ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে লখনৌ। পয়েন্ট টেবিলে তাদের স্থান তিনে। বাদোনি ২০ বলে করেন ২৮ রান।


এর আগে গিল ও সুদর্শন ১২০ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন ১২.১ ওভারে। গিল ৩৮ বলে ৬০ করার পর আবেস খানের ওভারে মারক্রামকে ক্যাচ দেন। একটু পরই সুদর্শন রবি বিষ্ণুর শিকার হন। তারা আউট হলে গুজরাটের আর কেউ ব্যাট হাতে সেভাবে দাঁড়াতে পানেরনি। শেরফান রাদারফোর্ড ২২, জস বাটলার ১৬ ও শাহরুখ খান ১১ রান করেন।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন