পাখিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ১টি ঝুঁটি শালিক, ২টি দেশি টিয়া, ৬টি চন্দনা টিয়ার বাচ্চা ও ৫টি দেশি ময়না। এসময় পাখি শিকারের ফাঁদ ও খাঁচা জব্দ করা হয়।
তবে এর সাথে জড়িত কাউকে আটক বা জরিমানা করা হয়নি।
আরও পড়ুন: বিলুপ্তপ্রায় পাখি জবাই করে মাংস ভাগাভাগি
জানা যায়, পোড়াদহ অঞ্চলের বিশিষ্ট পাখি ব্যবসায়ী ‘কাউছার ভাই’ নামের এক পাখি ব্যবসায়ী দীর্ঘদিন ধরে দেশি পাখি বিক্রি করে আসছিল। এমন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার কাউছার এর সাথে ক্রেতা সেজে কথা বলা হয় এবং ৬ টি টিয়া এবং ময়নাপাখির অর্ডার দেয়া হয়। এরপর শনিবার বিকেলে কাউছার পোড়াদহ বটতলা এলাকায় আসতে বলে পাখি নিতে। সেখানে গেলে কাউছার না এসে নাসিম নামে তার একজন সহযোগীকে পাঠায়।
আরও পড়ুন: রেস্তোরাঁয় অবাধে পাখির মাংস বিক্রি, ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
নাসিম ১টি টিয়া ও ২টি ময়নার বাচ্চা বিক্রি করতে নিয়ে আসলে তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলে বন বিভাগের কর্মকর্তারা। এরপর পাখি ব্যবসায়ী কাউসারের বাড়ি এবং তার আশপাশের কয়েকটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে টিয়া, ময়না, শালিকসহ মোট ১৪টি পাখি উদ্ধার করে বন বিভাগ ও বিবিসিএফ এর সদস্যরা।
]]>