সোমবার (৩১ মার্চ) রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার বিরামপুরে এ ঘটনা ঘটে।
আহত আপন ও স্থানীয়রা জানান, রাতে বিরামপুর ব্রিজের ওপর আপন, রাশেদুল ও শামীম বাজি ফোটাচ্ছিল। এসময় সেখান দিয়ে যাচ্ছিল অলিদ, পিয়াল, আরিফ ও মেহেদী। তারা দাবি করে বাজি তাদের গায়ে পড়েছে। এ নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। এসময় অলিদসহ অন্যরা আপন, রাশেদুল ও শামীমকে মারপিট ও ছুরিকাঘাত করে। খবর পেয়ে আপনের বাবা রিপন আলী সেখানে গেলে তাকেও ছুরি মেরে আহত করে।
একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে অলিদ গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহত আপন, তার পিতা রিপন আলী, শামীম, অলিদ ও রাশেদুলকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।
আরও পড়ুন: ঈদের দিন সড়কে ঝরল ১৪ প্রাণ
প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানকালে মারা যান অলিদ। আহতদের মধ্যে রাশেদুলকে খুলনা মেডিকেলে স্থানান্তর করা হয়েছে। এছাড়া আপন ও বাবা রিপন আলী ও শামীম যশোর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি আবুল হাসনাত জানান, বাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মারামারিতে একজন নিহত ও কয়েকজন আহত হয়েছে। হত্যায় জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেফতারে অভিযান শুরু হয়েছে।