সোমবার (২১ এপ্রিল) বিচারপতি ফাতেমা নজীব এবং বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিট আবেদনটি শুনানির জন্য উপস্থাপন করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
রোববার ২০ এপ্রিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দায়ের করা মামলায় আসামিদের গ্রেফতারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে বলে ডিএমপি কমিশনারের পক্ষে স্বাক্ষরিত অফিস আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জসিম উদ্দিন রিটটি করেন।
৯ এপ্রিল ডিএমপির এক অফিস আদেশে বলা হয়, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সংক্রান্তে রুজুকৃত মামলায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে এজাহারনামীয় আসামির সংখ্যা অধিক। এসব মামলার এজাহারনামীয় কিংবা তদন্তে প্রায় আসামি গ্রেফতারের নিমিত্তে উপযুক্ত প্রমাণসহ (ভিকটিম/বাণী/প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী, ঘটনা সংশ্লিষ্ট ভিডিও/অডিও/স্থির চিত্র ও সিডিআর ইত্যাদি) অবশ্যই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে গ্রেফতার করতে হবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত বৈষম্যবিরোধী মামলার এজাহারনামীয় কিংবা তদন্তে প্রাপ্ত কোনো আসামি গ্রেফতার না করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
]]>