মেট্রোরেলের বেয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আজাদের বাড়িতে শোকের মাতম

৩ সপ্তাহ আগে
ঢাকার ফার্মগেট এলাকায় মেট্রোরেলের বেয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে প্রাণ হারানো আবুল কালাম আজাদের মৃত্যুতে এলাকাজুড়ে গভীর শোক নেমে এসেছে। নিহতের পরিবারের সদস্যরা তার অকাল মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না। এদিকে, নিহতের পরিবার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ক্ষতিপূরণের দাবিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।

রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা ১২টার দিকে ব্যক্তিগত কাজে রাজধানী ঢাকার ফার্মগেট এলাকায় যাওয়ার পথে মেট্রোরেলের বেয়ারিংপ্যাড খুলে পড়ে আবুল কালাম আজাদের উপর। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরবর্তীতে তার মরদেহ উদ্ধার করে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পাঠানো হয়।


আবুল কালাম আজাদ নড়িয়া উপজেলার মোক্তারের চর ইউনিয়নের ঈশ্বরকাঠী এলাকার মৃত আব্দুল জলিল চোকদারের ছেলে। তিনি স্ত্রী ও দুই শিশু সন্তান নিয়ে নারায়ণগঞ্জের পাঠানতলি এলাকায় বসবাস করতেন এবং ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন। তার আয়ের একটি অংশ নিয়মিতভাবে গ্রামে তার পরিবারে পাঠাতেন।


এদিকে নিহত আজাদের বাড়িভর্তি লোকজন, বিছনায় বসে আহাজারি করছেন স্বজনরা। খবর পেয়ে ছুটে এসেছেন স্থানীয়রা। আবুল কালাম আজাদের এমন মৃত্যু নিতে পারছেন না তারা।


শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার মোক্তারের চর ইউনিয়নের ঈশ্বরকাঠী এলাকার মৃত আব্দুল জলিল চোকদারের ছেলে আবুল কালাম আজাদ।  স্ত্রী ও দুই শিশু সন্তান নিয়ে বসবাস করতেন নারায়ণগঞ্জের পাঠানতলি এলাকায়। ঢাকায় তিনি একটি বেসরকারি এজেন্সিতে চাকুরী করতেন সে। তার আয়ের একটি অংশ গ্রামের বাড়িতে পাঠাতেন।


আরও পড়ুন: মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারী নিহতের ঘটনায় তদন্ত কমিটি


রোববার বেলা ১২টার দিকে ব্যক্তিগত কাজে রাজধানী ঢাকার ফার্মগেট এলাকায় যাওয়ার সময় মেট্রোরেলের বেয়ারিং প্যাড খুলে তার উপর পড়লে ঘটনাস্থলেই নিহত হন। পরে তার মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকায় সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে পরিবারটির পাশে দাঁড়ানোর দাবী স্বজন ও এলাকাবাসীর।


এ ঘটনায় সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল কাইয়ুম খান।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন