শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় এই গণজামায়াত শুরুর কথা থাকলেও সকাল থেকেই আসতে শুরু করে ছোট-বড় মিছিল। কোনো মিছিল এসেছে শাহবাগের দিক থেকে, কোনোটি দোয়েল চত্বরের দিক থেকে, কোনোটি আবার এসেছে নীলক্ষেতের দিক থেকে।
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ব্যতিক্রমধর্মী প্রদর্শনী করেছেন অনেকেই। হাতে নির্যাতিত নিপীড়িত ফিলিস্তিনের পতাকা, কারও হাতে প্রতিবাদী ফেস্টুন, আবার কেউ কপালে সেঁটেছেন গাজা-রাফাবাসীর দুঃখ-গাথা।
আরও পড়ুন: ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে জনসমুদ্র নিয়ে যা বললেন আজহারী
এক ছবিতে দেখা যায় কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী প্রদর্শনীর আয়োজন করেন বেশ কয়েকজন। তেমনই একজন মুফতি জুনায়েদ আহমদ।
তিনি বলেন, গোটা পৃথিবীকে আমরা একটি বার্তা দিতে চাই। ফিলিস্তিন একা নয়, গাজা একা নয়, রাফাহ একা নয়; আমরাও তাদের সাথী। এ দাবি জানাতে পুরো বাংলাদেশ থেকে আমরা এখানে একত্রিত হয়েছি।
আরেকজন ইনামুল হাসান আরিফ। তিনি বলেন, এ সমাবেশের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবেই পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম জমায়েত করে পুরো বিশ্ববাসীর কাছে আমরা ফিলিস্তিনের পক্ষে সংহতি জানাবো। আমরা চাই গাজায় হামলা বন্ধ হোক।
]]>