এতে বলা হয়, সব মাদ্রাসায় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎসবমুখর পরিবেশে ও সাড়ম্বরে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠান আয়োজন করতে হবে।
অফিস আদেশে আরও বলা হয়, জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি ও বাংলা নববর্ষ এবং চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন উপলক্ষে অধিদফতরের আওতাধীন মাদ্রাসাগুলোতে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎসবমুখর পরিবেশে ও সাড়ম্বরে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠান উদ্যাপনের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
গত ২৩ মার্চ সাংস্কৃতিক বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপনের সিদ্ধান্ত হয়।
আরও পড়ুন: মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা জানা যাবে ১০ এপ্রিল
এরই মধ্যে সব স্কুল-কলেজে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) এবং সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দিবসটি উদযাপন করতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর নির্দেশনা দিয়েছে।
]]>