বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুরে এলাকায় গিয়ে মৃত ও রোগাক্রান্ত পশুর ময়নাতদন্ত ও নমুনা সংগ্রহ করেছে মেডিকেল টিম।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালকের পক্ষে ৬ সদস্যের তদন্ত টিমের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা ব্যাটেনারি কর্মকর্তা ডা. মো. সাহব উদ্দিন। তারা এলাকায় গিয়ে খামারিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং মৃত পশুর ময়নাতদন্ত ও রোগাক্রান্ত পশুর নমুনা সংগ্রহ করেন পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য।
আরও পড়ুন: গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
খামারিরা জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের পশু চিকিৎসকের পরামর্শে সরকারি ভ্যাকসিন দেয়ার পরই এই ঘটনা ঘটেছে। তাদের দাবি, এসব ভ্যাকসিনে সমস্যা ছিল অথবা একই সিরিজে সবগুলো পশুকে ভ্যাকসিন দেয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
জানা যায়, ভ্যাকসিন দেয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই শুরু হয় পশুর অতিরিক্ত জ্বর, চামড়ায় গুটি ও ক্ষতের সৃষ্টি হওয়া। এতে গরু-ছাগল মারা যেতে শুরু করে। কোনো চিকিৎসায় আর বাঁচানো যাচ্ছে না পশুগুলোকে।
আরও পড়ুন: আগুনে পুড়ে অঙ্গার ৫ গরু ও ৭ ছাগল, নিঃস্ব দিনমজুর
প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে মৃত পশু মাটিচাপা দেয়া এবং আক্রান্ত পশু অন্য পশু থেকে আলাদাভাবে রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্থ খামারিরা সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন।
]]>