ভারত থেকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা, আটক ১৪

৪ দিন আগে
ভারত থেকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টায় নারী ও শিশুসহ ১৪ জনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

রোববার (১১ মে) ভোরে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর সীমান্ত ইউনিয়নের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়। আটকদের দুপুরে জীবননগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আটকরা হলেন- বাগেরহাট জেলার ঘাটবিল গ্রামের শাহাদত কাজীর ছেলে মোহাম্মদ হাসান কাজী (৩৮), মৃত মোশারফ কাজীর মেয়ে সেলিনা বেগম (৩৬), হাসান কাজীর ছেলে মোহাম্মদ সালমান কাজী (১৪),  মো. শাকিব কাজী (১২), যশোর জেলার বসতপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রব মুন্সির ছেলে মো. ইউনুস আলী (৩৬), বহিলাপোতা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে মো. হোসেন আলী (৪৯), শাঁখারি পোতা গ্রামের মৃত জহির উদ্দিনের ছেলে মো. আজিজুর রহমান (২৬), বহিলাপোতা গ্রামের মো. ইসলাম মোল্লার ছেলে মো. দেলোয়ার হোসেন (৩৮), কলসি গ্রামের মৃত আহমেদ সরদারের মেয়ে আদরী (২৭), ঘীবা গ্রামের হাফিজুর রহমানের ছেলে মো. সোহেল হোসেন (১৮), চাচরা গ্রামের মোহাম্মদ তবিবুর রহমানের ছেলে মো. জাহিদুর রহমান (৫০), খুলনা জেলার মুক্তার আলী গাজীর মেয়ে নাজমা খাতুন (৩৬), নোয়াখালী জেলার ওয়াসেকপুর গ্রামের খোরশেদ আলমের ছেলে মো. ইলিয়াস (৩৭) এবং খাগড়াছড়ি জেলার হাতির খোদা গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে মোহাম্মদ ইউসুফ নবী (২৬)।


আরও পড়ুন: অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তিন ভারতীয় আটক


মহেশপুর-৫৮ ব্যাটালিয়নের জীবননগর বিওপির হাবিলদার মনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে বিজিবি সদস্যরা অভিযান চালায় সীমান্ত ইউনিয়নের সামনে। সেখান থেকে দুই শিশু, তিন নারী এবং ৯ জন পুরুষকে আটক করা হয়।


বিজিবি জানায়, রোরবার ভোর সীমান্ত ইউনিয়নের সামনে পাকা রাস্তার ওপর অভিযান চালানো হয়। এ সময় অবৈধভাবে ভারত থেকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে ১৪ জন। পরে তাদের আটক করে ক্যাম্পে নেয়া হয়।


আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁও সীমান্তে ভারত থেকে আসা ১০ বাংলাদেশি আটক


প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটকরা বিজিবির কাছে স্বীকার করেছেন, তারা ৬ মাস আগে বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ভালো কাজের জন্য ভারতে গিয়েছিলেন। তাদের জীবননগর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।


জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মামুন হোসেন বিশ্বাস জানান, বিজিবি সদস্যরা রোববার দুপুরে ১৪ জন অনুপ্রবেশকারীকে থানায় সোপর্দ করেছে। বিজিবি পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। তাদের আদালতে সোপর্দ করা হচ্ছে বলে জানান ওসি।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন