দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
সংবাদমাধ্যম বিবিসির লাইভ প্রতিবেদেনে বলা হয়েছে, উদ্ধার প্রচেষ্টায় সহায়তা করার জন্য জনবল, স্বাস্থ্যসেবা এবং সরঞ্জাম সরবরাহের নির্দেশনা দিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট।
দুর্ঘটনায় শোকাহত পরিবারগুলোকে সহায়তা করার জন্য সরকার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘২ জন ছাড়া সম্ভবত কেউ বেঁচে নেই’, দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমানটি কীভাবে বিধ্বস্ত হলো?
রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় গত শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেন চোই সাং-মোক।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ সংস্থা ইয়োনহাপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার (২৯ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকাল ৯টার দিকে অবতরণের সময় জিওলা প্রদেশের মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসের ধারণা, বিমানটিতে এ দুজন ছাড়া বাকি আর কেউ বেঁচে নেই।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮৫
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, দুর্ঘটনার সময় জেজু এয়ারের ফ্লাইট নম্বটি ছিল সেভেনসি-২২১৬১। বিমানটিতে ১৭৫ জন যাত্রী ও ৬ জন ক্রু ছিলেন। এটি থাইল্যান্ড থেকে এসে মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
]]>