বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সিলেট জনি রায় ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ আবুল হাসনাতের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদফতরের পরিদর্শক মোহাম্মদ মামুনুর রশীদ, বাংলাদেশ রেলওয়ের সিনিয়র সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ মো. আজমাঈন মাহতাব, আরএনবির কমান্ডেন্ট মো. শফিকুল ইসলাম, বিজিবি কালাসাদেক কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মহিব উল্যা।
আরও পড়ুন: ফেনীতে বালু উত্তোলন বন্ধে টাস্কফোর্সের অভিযান, ৩৫ ড্রেজার জব্দ
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ আবুল হাসনাত জানান, অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত ভাইব্রেটর ও নৌকা ধ্বংস করা হয়। টাস্কফোর্সের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর সাদা পাথর ও বাঙ্কার এলাকায় চলছে পাথর লুটের মহোৎসব। সেখান থেকে প্রথমে রোপওয়ের গুরুত্বপূর্ণ মালামাল লুট করা হয়। ধীরে ধীরে শুরু হয় রেলওয়ের জমি খোঁড়ে পাথর লুটপাট। কিছুদিনের ভেতর পাল্টে যায় সেখানের চিত্র। শুরু হয় সবকিছু হরিলুট। ধ্বংস হতে থাকে সরকারি স্থাপনা ও জমি। কেটে নেয়া হয় শতশত গাছ। কিছুদিন পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও এরপরে রাতে রোপওয়ে বাঙ্কার এলাকা থেকে লুট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার পাথর।