বিমসটেকের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিল বাংলাদেশ

২ সপ্তাহ আগে
আগামী দুই বছরের জন্য বিমসটেকের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিয়েছে বাংলাদেশ। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াজুড়ে আঞ্চলিক সংযোগ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা হয়।

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।  


বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বিমসটেক নেতাদের সঙ্গে যোগ দেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।


বিমসটেক সদস্য রাষ্ট্রগুলোর নেতারা (সরকার প্রধানরা) সর্বসম্মতিক্রমে ব্যাংকক ঘোষণাপত্র এবং বিমসটেক ব্যাংকক ভিশন গ্রহণ করেছেন, যা একটি কৌশলগত রোডম্যাপ। এটি সংগঠনটিকে টেকসই উন্নয়ন এবং গভীর অর্থনৈতিক একীকরণের দিকে পরিচালিত করবে।


থাইল্যান্ডের ব্যাংকককে চলমান ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের শেষে এই দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়। এ বছর শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করা থাইল্যান্ডের কাছ থেকে দায়িত্ব বুঝে নেয় বাংলাদেশ।


আরও পড়ুন: ব্যাংককে ড. ইউনূস ও নরেন্দ্র মোদির বৈঠক


উল্লেখ্য, বিমসটেকের সনদ অনুসারে, সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে চেয়ারম্যানের পদ বর্ণানুক্রমিকভাবে আবর্তিত হয়। এ সম্মেলনে মূলত সাত সদস্যের আঞ্চলিক ব্লক: বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা এবং থাইল্যান্ডের নেতারা ‘সমৃদ্ধ, স্থিতিস্থাপক এবং উন্মুক্ত বিমসটেক’ থিমের অধীনে গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন।


শুক্রবার শীর্ষ সম্মেলন শুরু হয় অংশগ্রহণকারী নেতাদের একটি প্রতীকী গ্রুপ ছবির মাধ্যমে। এরপর থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অর্থাৎ বিদায়ী বিমসটেক সভাপতি স্বাগত ভাষণ দেন।


এ সময় মিয়ানমার এবং থাইল্যান্ডে সাম্প্রতিক ভূমিকম্পে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।


এরপর, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্যান্য বিমসটেক নেতারা আঞ্চলিক সহযোগিতার বিষয়ে তাদের দেশের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে বিবৃতি দেন।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন