বুধবার (৫ নভেম্বর) রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতিতে এই নির্দেশের কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে- চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এরশাদ উল্লাহ লক্ষ্যবস্তু ছিলেন না। একটি বিপথগামী গুলিতে তিনি আহত হন। সরকার তার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছে। এ ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সরকার এই অপরাধমূলক ঘটনার প্রতি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী সব প্রার্থী ও নাগরিকের নিরাপত্তা এবং অধিকার সুরক্ষায় তাদের অটল প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে।
হামলাকারীদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের পর দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে প্রধান উপদেষ্টা নিরাপত্তা বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন: বিএনপি প্রার্থীর প্রচারণায় গুলি, একজনের মৃত্যু
আরও বলা হয়েছে, সহিংসতা ও ভয়-ভীতি প্রদর্শনের কোনো স্থান রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবনে নেই। সিএমপি এরইমধ্যে হামলাকারীদের গ্রেফতারে অভিযান শুরু করেছে।
শান্তিপূর্ণ, মর্যাদাপূর্ণ ও ন্যায্য পরিবেশে ফেব্রুয়ারির নির্বাচন হতে সব রাজনৈতিক দল ও তাদের সমর্থকদের শান্ত ও সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্বর্তী সরকার।
এদিন বিকেল সোয়া ৫টার দিকে চট্টগ্রাম পাঁচলাইশের হামজারবাগ এলাকায় গণসযোগ করছিলেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ। এসময় দুর্বৃত্তের গুলিতে এরশাসহ তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। এতে বাবলা নামে একজন মারা গেছেন।
হামলার একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, পাঁচলাইশের হামজার বাগ এলাকার একটি দোকানে নেতাকর্মীদের নিয়ে প্রচারণা চালাতে যান এরশাদ উল্লাহ। এ সময় তার আশাপাশে অনেক নেতাকর্মী ভিড় করে ছিলেন। তবে দোকান থেকে বের হওয়ার সময় খুব কাছ থেকে গুলি করা হয়।
]]>
২ সপ্তাহ আগে
৩







Bengali (BD) ·
English (US) ·