২০০১ সালে বাংলাদেশ সফরে এসে দ্বিতীয় বারের মতো জিম্বাবুয়ের তিন ব্যাটার এক ইনিংসে শতকের দেখা পান। সেখানেও ফ্লাওয়ার ভাইদ্বয়ের অ্যান্ডির নাম জড়িত। অ্যান্ডি বাদে অন্য দুজন সেঞ্চুরিয়ান ট্রেভর গ্রিপার ও ক্রেগ উইশার্ট। টেস্টটি ছিল বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ের মধ্যে চতুর্থ, বাংলাদেশের জন্য সব মিলিয়ে সপ্তম। যেখানে জয়বঞ্চিতের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে ৮ উইকেটে হারে টাইগাররা।
আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ার গণমাধ্যমগুলোতে ভিলেন বনে গেলেন কোহলি
চট্টগ্রামের সেই দুঃস্মৃতি আফগানিস্তানের বিপক্ষে বুলাওয়েতে ফিরিয়ে আনল জিম্বাবুয়ে। সফরকারীদের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে জিম্বাবুয়ের তিন ব্যাটার শতকের দেখা পেয়েছেন। শন উইলিয়ামস প্রথম দিনই তিন অংকের ঘর স্পর্শ করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত ১৭৪ বলে ১০ চার ও ৩ ছয়ে ১৫৪ রানের ইনিংস সাজান তিনি। আজ সেঞ্চুরি করলেন ক্রেগ আরভিন (১০৪) ও ব্রায়ান বেনেট (১১০)।
তিন শতকে জিম্বাবুয়ের স্কোর বোর্ডে উঠল ৫৮৬ রান। টেস্ট ইতিহাসে তারা এর চেয়ে বেশি রান কখনও করতে পারেনি। শেভরনরা ২০০১ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৯ উইকেটে ৫৬৩ রান তুলেছিল। আজকের ইনিংসটি সেটাকে দ্বিতীয় স্থানে ঠেলে দিল।
আরও পড়ুন: স্মিথের সেঞ্চুরির পর অস্ট্রেলিয়া ভারতকে চেপে ধরল
জিম্বাবুয়ের সবচেয়ে সফল বোলার ১২৭ রান খরচ করা আল্লাহ মোহাম্মদ গজনফর। রশিদ খানের পরিবর্তে দলে ডাক পেয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ২টি করে শিকার করেন নাভিদ জাদরান, জহির খান ও জিয়া উর রেহমান। আজমতউল্লাহ ওমরজাই নেন ১ উইকেট।