আরব টাইমস কুয়েতের এক প্রতিবেদন মতে, মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা চলতি বছরের জুনের শেষ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। এ সিদ্ধান্তের কারণে হাজার হাজার বিদেশি শ্রমিক ও আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ছাড়া ওয়ার্ক ভিসা নিষেধাজ্ঞায় থাকা অন্যদেশগুলো হলো- ভারত, পাকিস্তান, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, নাইজেরিয়া, জর্দান, আলজেরিয়া, সুদান, ইথিওপিয়া, তিউনিসিয়া, ইয়েমেন ও মরক্কো।
প্রতিবেদন মতে, ব্যস্ত হজ মৌসুমে শ্রমবাজারের আগমন নিয়ন্ত্রণ, বিদেশী কর্মীদের অবৈধ হজ অংশগ্রহণ রোধ এবং অভিবাসন সম্মতি এবং ভিড় ব্যবস্থাপনা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। যদিও সাময়িকভাবে এই সিদ্ধান্ত বিদেশি চাকরিপ্রার্থী এবং ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জনশক্তির উপর নির্ভরশীল নিয়োগকর্তাদের উপর চাপ বাড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: হজযাত্রীদের জন্য প্রতিদিন ১০ লাখ টন পানি সরবরাহের ঘোষণা
সৌদি আরব আরও বেশ কয়েকটি ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে হজের ব্যস্ত সময়কালে ১৪টি দেশের ওমরাহ ভিসা আবেদনের উপর স্থগিতাদেশ এবং পারিবারিক ভিজিট ভিসায় বিলম্ব। যার ফলে অনেক আবেদন মুলতবি এবং পরিবারগুলো অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
ব্যবসায়িক ভিজিট ভিসাও বিলম্ব এবং কারণ ব্যাখ্যা ছাড়াই প্রত্যাখ্যান করা হচ্ছে। যদিও ১ ফেব্রুয়ারী থেকে উল্লেখিত দেশগুলোর জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা নিষিদ্ধ করেছে। শুধুমাত্র সিঙ্গেল-এন্ট্রি ভিসার অনুমতি দিয়েছে এবং মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসাধারীদের জন্য প্রবেশও সীমিত করেছে।
]]>