সোমবার (২৭ অক্টোবর) মধ্যে রাতে তিনি রেজিস্ট্রার ও ভিসি দফতরের বিভিন্ন গোপন ফাইলের প্রায় ৬০টি নথি শেয়ার করেন এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই সেগুলো আবার ডিলিট করেন।
ভাইরাল হওয়া নথিপত্র বিশ্লেষণ করে দেখা সেগুলোর মধ্যে ছিলো শিক্ষক-কর্মকর্তাদের চাকরিচ্যুত করা, ব্যক্তিগত ফাইল ও শাস্তির নথি, তদন্ত প্রতিবেদন ও অডিট আপত্তির নথি, শিক্ষার্থীদের মামলার নথি, কর্মকর্তাদের চাকরির আবেদনপত্রের ব্যক্তিগত ছবি।
তবে অভিযুক্ত মোহাম্মদ মিজানুর রহমান জানান, তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না। কীভাবে গোপন এসব ছবিগুলো আমার ফেসবুক স্টোরি থেকে শেয়ার হলো তাও বুঝতে পারছেন না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রতিষ্ঠানটির একাধিক কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, 'মিজান এর আগেও বিশ্ববিদ্যালয়ের গোপন নথির ছবি তুলে বিভিন্ন জায়গায় পাচার করতেন।'
আরও পড়ুন: বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ
রেজিস্ট্রার দফতরের সেকশন অফিসার আমিনুল ইসলাম বলেন, 'আমার একটি আবেদনপত্রসহ একাধিক গোপন নথি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এটি শুধু দুঃখজনক নয়, বরং নিরাপত্তার জন্য হুমকি।'
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক বলেন, 'এটি বড় ধরনের শৃঙ্খলাভঙ্গ। যথাযথ বিচার না হলে ভবিষ্যতে আরও বড় অঘটনের আশঙ্কা রয়েছে।'
বিষয়টি জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

৩ সপ্তাহ আগে
৫







Bengali (BD) ·
English (US) ·