ক্যাথলিকদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস ফুটবলের প্রতি আবেগি ছিলেন। তিনি বলেছিলেন, শান্তি ছড়িয়ে দেয়ার জন্য ফুটবল একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।
পোপ ফ্রান্সিস একজন ফুটবল প্রেমিক ছিলেন। ছোটবেলা থেকে তিনি আর্জেন্টাইন ক্লাব সান লরেঞ্জোকে সাপোর্ট করেছেন। ছোটবেলায় পোপ ফ্রান্সিস ভাই ও বাবার সঙ্গে সান লরেঞ্জোর খেলা দেখতেন।
আর্জেন্টিনার লিওনেল মেসি, ডিয়েগো ম্যারাডোনা থেকে শুরু করে জলাতান ইব্রাহিমোভিচ এবং জিয়ানলুইজি বুফনের মতো ফুটবলারদের ভ্যাটিকান সিটিতে স্বাগত জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: ফ্রান্সিসের পর নতুন পোপ কে হবেন, নির্বাচন প্রক্রিয়া কী

এদিকে পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুর কারণে ইতালিয়ান সিরি আ’র চারটি ম্যাচ স্থগিত করা হয়েছে। ম্যাচগুলো হচ্ছে—তোরিনো বনাম উদিনেস, ক্যাগলিয়ারি বনাম ফিওরেন্টিনা, জেনোয়া বনাম লাৎজিও এবং পারমা বনাম জুভেন্টাস।
পোপ ফ্রান্সিস ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ তারিখে শ্বাসকষ্টের সমস্যায় জেমেলি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। যা ডাবল নিউমোনিয়ায় পরিণত হয়। তিনি সেখানে ৩৮ দিন কাটিয়েছিলেন।
পোপ ফ্রান্সিস ইতিহাসের প্রথম ল্যাটিন আমেরিকান পোপ, যিনি তার বিনয়ী ভঙ্গি এবং দরিদ্রদের প্রতি ভালোবাসার মাধ্যমে বিশ্বকে মুগ্ধ করেছিলেন।