শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে সিলেটের টিলাগড়ে ইনস্টিটিউট অব লাইভস্টক সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘অনেক জায়গায় প্রকল্প বাস্তবায়ন না করে অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে, এমনকি কাজ ফেলে রাখা হয়েছে। প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে সংস্কার ও বিচার একসঙ্গে চলবে।’
আরও পড়ুন: খাদ্য জোগানে সবচেয়ে বড় বাধা অপরিকল্পিত উন্নয়ন: উপদেষ্টা ফরিদা
উপদেষ্টা ফরিদা আখতার আরও বলেন, সিলেটে প্রতিবছর বন্যার কারণে মানুষের পাশাপাশি পশু-পাখি এবং অন্যান্য প্রাণীরও ব্যাপক ক্ষতি হয়। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার বন্যা আক্রান্ত এলাকাগুলোতে প্রাণীদের জন্য বিশেষ শেল্টার হোম তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে। এ ছাড়া, বন্যার সময় মানুষের খাদ্যের মতোই প্রাণীদের জন্য সব ধরনের খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ ধরনের পদক্ষেপে বন্যা মোকাবিলায় প্রাণিসম্পদ রক্ষা সহজ হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এ সময় সাভারে ২০২৩ সালে নির্মিত গবাদিপশুর খাবারের কারখানা শিগগিরই চালু হবে বলেও আশ্বাস দেন প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
]]>