আইএমএফ প্রতিনিধিদলে ছিলেন সিনিয়র ইকোনমিস্ট কিয়াও চেন, সিনিয়র ইকোনমিস্ট রুইফেং ঝাং এবং ইকোনমিস্ট আয়া সাইদ।
আইএমএফের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি পোশাক খাতের বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যতের ঝুঁকিগুলো সম্পর্কে জানতে চায়। বৈঠকে বৈশ্বিক অস্থিরতা সত্ত্বেও শিল্পের প্রবৃদ্ধির কৌশলগত উপায় নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে গভীর মতবিনিময় হয়।
আলোচনায় পোশাক রফতানিতে মার্কিন শুল্কের সম্ভাব্য প্রভাব, বাংলাদেশের আসন্ন স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের প্রভাব, শিল্পের টেকসই প্রবৃদ্ধি এবং মূল্য-সংযোজিত পণ্যে বৈচিত্র্যকরণের কৌশল এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সম্ভাব্য প্রভাব প্রভৃতি বিষয়গুলো বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়।
বৈঠকে ব্যবসা পরিচালন ব্যয় কমানো ও ব্যবসা সহজীকরণের জন্য করণীয় নিয়ে উভয় পক্ষ মতবিনিময় করে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের রিজার্ভ বাড়ায় আইএমএফের প্রশংসা
বিজিএমইএ নেতারা উল্লেখ করেন, বর্তমান বোর্ড ইতোমধ্যে শিল্পে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহ, বন্দর ব্যবস্থাপনার দক্ষতার উন্নয়ন, কাস্টমস ও বন্ড প্রক্রিয়া সহজীকরণ, সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে আনয়ন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসহ গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য সরকারকে সুপারিশ করেছে।
তারা আরও বলেন, বিজিএমইএ বোর্ড এলডিসি উত্তরণের পর শুল্ক সুবিধা বজায় রাখতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, জাপান, কানাডা এবং অন্যান্য দেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) এবং অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি (ইপিএ) করার বিষয়ে সরকারকে অনুরোধ করে।
আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন এজেন্ডায় পোশাক খাতের অবদানের প্রশংসা করেছে।
]]>
২ সপ্তাহ আগে
৬







Bengali (BD) ·
English (US) ·