রোববার (২৩ মার্চ) বিকেলে শহরের কলোনী এলাকায় ইনস্টিটিউটটির ক্যাম্পাসের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রায় ৮০ জন শিক্ষক-শিক্ষার্থীর দাবিগুলোর সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন।
সেখানে শিক্ষকদের পক্ষে বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ৬ দফার দাবি পুরোপুরি যৌক্তিক। সরকারের উচিত কালক্ষেপণ না করে দ্রুত শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিয়ে তাদের শ্রেণিকক্ষে ফেরানো।’
আরও পড়ুন: রংপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা বর্জন
শিক্ষার্থীরা তাদের ছয় দফা দাবিতে জানান, জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে অবিলম্বে ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের ৩০ শতাংশ প্রমোশন কোটা বাতিল করতে হবে। জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর (টেক) পদের শিক্ষাগত যোগ্যতা বাধ্যতামূলক ‘ডিপ্লোমা প্রকৌশল’ থাকতে হবে। ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরসহ দেশের কারিগরি সব পদে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত জনবল নিয়োগ দিতে হবে। কারিগরি (পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শিক্ষার্থীদের জন্য) সব বিভাগীয় শহরগুলোয় প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করতে হবে। কারিগরি শিক্ষা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের চাকরির আবেদনের সুযোগ বাস্তবায়ন করতে হবে। ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের জন্য প্রাইভেট সেক্টরে সর্বনিম্ন বেতন স্কেল নির্ধারণ করে দিতে হবে।