নির্বাচনকালীন জোট নিয়ে যা ভাবছে ইসলামী দলগুলো

৫ ঘন্টা আগে
সংখ্যানুপাতিক ব্যবস্থায় নির্বাচন, প্রয়োজনীয় সংস্কার ও গণহত্যার বিচার দাবিতে সরব ইসলামী দলগুলো। নির্বাচনকালীন জোট গঠন আর সংসদীয় আসনগুলোতে সম্মিলিত একক প্রার্থী দেয়া নিয়েও তাদের মধ্যে চলছে আলোচনা। আগামী জুন কিংবা জুলাইতে এ ব্যাপারে আসতে পারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা। ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঠেকাতে নিজেদের ছোটখাটো মতপার্থক্য ভুলে এক মঞ্চে আসার চেষ্টায় নেতারা।

নতুন বাংলাদেশে অনেকটাই প্রকাশ্যে ইসলামী দলগুলোর সমঝোতা। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে তাদের জোট গঠনের সম্ভাবনা জোরালো হয়েছে ৩ দাবিতে একমত হওয়ার ভিত্তিতে। ১.সংখ্যানুপাতিক ব্যবস্থায় নির্বাচন। ২. নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও গণহত্যার দায়ে অভিযুক্তদের বিচার। ৩. সমঝোতার মাধ্যমে প্রতি আসনে একজন প্রার্থী চূড়ান্ত করা।

 

ইসলামী দলগুলোর মধ্যে নির্বাচনী সমঝোতার উদ্যোগ অনেকটাই চূড়ান্ত উল্লেখ করে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচনের দাবি বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমীর মাওলানা মামুনুল হকের।

 

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ রেজাউল করিম নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি নিশ্চিতের দাবিকে প্রাধান্য দেন এবং জামায়াত আমিরের ইউরোপ সফর পরবর্তী অবস্থানের সমালোচনা করেছেন তিনি।

 

আরও পড়ুন: নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব বাতিলে সময় বেঁধে দিলেন মামুনুল হক


জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সব মতপার্থক্যের ইতি টেনে জাতীয় নির্বাচনে ইসলামী দলগুলোর সঙ্গে জোটবদ্ধ থাকার কথা জানালেন। এছাড়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ রেজাউল করিমের শঙ্কার পেছনে গণমাধ্যমের অতিরঞ্জনকে দায়ী করেন তিনি।

 

উল্লেখ্য, চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে ইসলামী দলগুলোর নির্বাচনী সমঝোতার বিষয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসতে পারে বলে জানান শীর্ষ নেতারা।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন